রাজনীতির সাথে প্রযুক্তির জ্ঞানও থাকতে হবে’
নিজস্ব প্রতিবেদক
দৈনিক ঠাকুরগাঁও
প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর ২০১৮
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রায় একজন সারথি। মহাজোট সরকারের তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে কাজ করছেন শুরু থেকেই। প্রযুক্তির উন্নয়ন ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী। দীর্ঘ আলোচনায় রাজনীতির প্রসঙ্গও উঠে আসে। উন্নয়ন প্রশ্নে শেখ হাসিনার হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ বলে মত দেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সায়েম সাবু ও আদনান রহমান।
প্রশ্ন: অক্টোবরেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা। নির্বাচনকালীন সরকারে থাকার সম্ভাবনা আছে কিনা?
মোস্তাফা জব্বার : নির্বাচনকালীন সরকারে কে থাকবেন, তা প্রধানমন্ত্রী জানেন। শেখ হাসিনা ছাড়া ওই সরকারে কে থাকবেন, তা কেউ জানেন না।
আমি প্রথাগত পদ্ধতিতে মন্ত্রী হইনি। শেখ হাসিনা আমাকে রাস্তা থেকে তুলে এনে মন্ত্রী বানিয়েছেন। তিনি যদি মনে করেন আমাকে রাখবেন, তাহলে থাকতে হবে। তিনি বাদ দিলে, চলে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আমি অনেক আগে থেকেই কাজ করে আসছি। কাজের এই ধারা অব্যাহত রাখবো।
মন্ত্রী হিসেবে বাড়তি দায়িত্ব পেয়েছি মাত্র। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন কোনো নজির নেই যে, কাউকে না জানিয়ে মন্ত্রী বানানো। যতটুকু জানি, মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এই নম্বরে ফোন দিয়ে মোস্তাফা জব্বারকে বলেন, আগামীকাল গিয়ে যেন শপথ নেন। আর কেউ জানতেন না। আস্থা আর বিশ্বাসের জায়গায় এটি ছিল আমার জন্য মিরাক্কেল।
প্রশ্ন : আস্থা-বিশ্বাসের প্রশ্নে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টিকিট প্রত্যাশা করছেন কিনা?
মোস্তাফা জব্বার : ২০০৫ সালে শেখ হাসিনা আমাকে সরাসরি নির্বাচন করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমি নেত্রীকে বলেছিলাম, আমার এমপি হওয়ার চেয়ে আপনার প্রধানমন্ত্রী হওয়া জরুরি। আমি এমপি না হয়ে আপনাকে যতটুকু সহযোগিতা করতে পারবো, এমপি হলে হয়তো তা পারবো না।
প্রশ্ন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি ফের নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রস্তাব দেন…
মোস্তাফা জব্বার : প্রধানমন্ত্রী চাইলে নির্বাচন করবো। এটি সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার।
প্রশ্ন : নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?
মোস্তাফা জব্বার : আমি শতভাগ আশাবাদী। ১৯৭০ সাল থেকে রাজনীতি করে আসছি। আমার এলাকার এমন কোনো বাড়ি নেই, যেখানে আমি যাইনি। কারো না কারো নির্বাচনের কাজেই প্রতিটি গ্রামে আমাকে ঘুরতে হয়েছে।
প্রশ্ন : আপনি কম্পিউটার জগতের মানুষ। কম্পিউটারের মাউস নিয়ে খেলা আর ভোটের মাঠে খেলার মধ্যে তো তফাৎ আছে…
মোস্তাফা জব্বার : রাজনীতি আর প্রচলিত ধারায় নেই। ৪০ বছরের রাজনীতি আর আজকের রাজনীতির মধ্যে পার্থক্য আছে।
ভোটারদের ৪০ শতাংশ তরুণ। এই প্রজন্ম আপনাকে শুধু ফিজিক্যালিই চেনে না, তারা ডিজিটালিও চেনে। ডিজিটাল দুনিয়ার মানুষ হওয়ার কারণে আশা রাখি এই ৪০ শতাংশ ভোটারের কাছে আমি বাড়তি সুবিধা পাবো। ডিজিটাল বাংলাদেশ গত সাড়ে নয় বছরে মানুষকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যে, প্রযুক্তির এই অগ্রযাত্রাকে অস্বীকার করে বিজয়ী হওয়ার সুযোগ নেই। এ কারণেই আত্মবিশ্বাস থেকে বলছি, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে বললে অংশ নেবো। তবে প্রধানমন্ত্রী না চাইলে আমার নিজের কোনো ইচ্ছা নেই।
প্রশ্ন : নির্বাচন ঘিরে ফের আলোচনা, আছে শঙ্কাও। যে শঙ্কা ২০১৪ সালের নির্বাচন ঘিরে তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে কী বলবেন?
মোস্তাফা জব্বার : ২০১৪ সালের ঘটনা পুনরাবৃত্তি হবে বলে আমি মনে করি না। ২০১৪ সালে বিএনপির নির্বাচনে অংশ না নেয়া ছিল আত্মহত্যার শামিল।
প্রশ্ন: নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে তো প্রশ্ন ছিল?
মোস্তাফা জব্বার : ১৯৭০ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়ার শর্ত ছিল পাকিস্তানের অখণ্ডতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। বঙ্গবন্ধু ওই নির্বাচনে অংশ নিলেন। জনগণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে পাকিস্তান ভাঙার স্লোগান দিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পরই পাকিস্তান ভাঙা ত্বরান্বিত হলো।
বঙ্গবন্ধু দেখিয়ে দিয়েছেন, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাজনীতি করতে হলে নির্বাচন বয়কট করা যাবে না।
প্রশ্ন : ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগও অংশ নেয়নি?
মোস্তাফা জব্বার : ওই নির্বাচনে অংশ না নিয়ে আওয়ামী লীগ বিএনপি সরকারের পতন ঘটাতে পেরেছে। বিএনপি কিন্তু সেটা পারেনি।
প্রশ্ন : বিশ্লেষকদের অনেকেই মনে করেন, বিএনপি নির্বাচনে না গিয়ে আওয়ামী লীগের কপালে এমন কালিমা এঁকে দিল, যা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যায় না…
মোস্তাফা জব্বার : আওয়ামী লীগ নির্বাচনে জয়ী হয়ে যে সাফল্য অর্জন করেছে, তাতে বিএনপি আর উঠে দাঁড়াতে পারছে না। যদি আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে আজকের জায়গায় নিতে না পারতো, তাহলে বলতে পারতেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করে ভুল করেছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে যে অসহযোগ আন্দোলন হয়েছিল, ১৯৯৬ সালেও তাই হয়েছে। তার মানে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জনগণের সমর্থন আছে। বিএনপি অনেক বড় দল, কিন্তু জনগণকে পাশে পায় না।
প্রশ্ন : অভিযোগ, সরকার পুলিশি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে। এমন পরিস্থিতিতে আন্দোলনে কি ফল আসে?
মোস্তাফা জব্বার : পুলিশি রাষ্ট্র কেন, সরকার জননিরাপত্তায় প্রয়োজনে আণবিক বোমা ব্যবহার করতে পারে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নিরস্ত্র বাঙালি লড়েছে। বিএনপির কৌশলে ভুল ছিল।
তথ্যপ্রযুক্তির এই দিনে যা ইচ্ছা তাই করা যায় না। ইচ্ছা করলেই নির্বাচনের ফল নিজের পক্ষে নেয়া যায় না। মোবাইল ক্যামেরাতেই ছবি তুলে ফেসবুকে দেয়া হচ্ছে। জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট করা যায় না এখন।
প্রশ্ন : অভিযোগ তো এখনও কম নয়। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি হলো। কেন্দ্র দখল, এজেন্টদের বের করে দেয়া, ব্যালট ছিনতাই। এসব প্রকাশও পেলো। সরকার তো আমলে নেয় না এমন অভিযোগ!
মোস্তাফা জব্বার : নির্বাচন নিয়ে অভিযোগ আগে থেকেই ছিল। মুসলিম লীগের আমল থেকেও নির্বাচনে জালিয়াতি হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচন নিয়েও অভিযোগ রয়েছে। অর্থাৎ জালিয়াতির অভিযোগও নির্বাচনের পার্ট।
প্রশ্ন : এগিয়ে যাওয়ার কথা শোনাচ্ছেন। তাহলে জালিয়াতির উদাহরণ আবশ্যক করে তুলছেন কেন?
মোস্তাফা জব্বার : অভিযোগ থাকবেই। তবে আমরা যদি ডিজিটালাইজেশন করতে পারি, এই জায়গায় অভিযোগ থাকবে না। কিন্তু তাও তো করতে দেয়া হচ্ছে না। ইভিএম-এর কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু এই পদ্ধতিতেও অভিযোগের প্রশ্ন তুলে বিরোধিতা করা হচ্ছে। তাহলে পরিবর্তন কিসে আসবে?
প্রশ্ন : প্রযুক্তির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শত শত কোটি টাকা চুরি হয়ে গেলো। তাহলে ইভিএম-এ আমার ভোট চুরি হবে না, তার নিশ্চয়তা কী?
মোস্তাফা জব্বার : হ্যাঁ, হতেই পারে। তবে ইভিএম করার পরে বিএনপিকে বলেছিলাম, আপনারা দেখিয়ে দিন কোথায় ভুল আছে? তারা পারেনি। এত বড় একটি সংগঠনে একজন লোকও নেই যে, ইভিএম-এর ত্রুটি বের করতে পারলো না। তাহলে ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিচালনা করার যোগ্যতা নেই তাদের।
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে ডিজিটাল বাংলাদেশকে সামনে রেখেই দেশ পরিচালনা করতে হবে। রাস্তায় স্লোগান দিলেই আর রাজনীতি হবে না। প্রযুক্তির জ্ঞানও থাকতে হবে। কোন সময় পার করছি, তা আমাদের জানতে হবে।
প্রশ্ন : জাতীয় ঐক্য গঠনের আলোচনা রাজনীতির মাঠে। কীভাবে দেখছেন?
মোস্তাফা জব্বার : যারা জাতীয় ঐক্য করার কথা বলছেন, তাদের যোগ্যতা আমাদের কাছে দৃশ্যমান নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুটি পক্ষ, এটি অস্বীকারের কোনো সুযোগ নেই। বাকি যারা তাদের সঙ্গে আছেন, তাদের প্রত্যেকের রাজনৈতিক ইতিহাস আমাদের জানা। যারা জাতীয় ঐক্যের কথা বলছেন, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই।
প্রশ্ন : ড. কামাল হোসেনদের সঙ্গে ২০০৭ সালে জোট করেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। এখন অযোগ্য বলছেন কেন?
মোস্তাফা জব্বার : আওয়ামী লীগ জোটে এসেছিল বলেই বিজয় আসে। ড. কামাল হোসেনরা নেতা হয়েছিলেন। যাদের কথা বলছেন, তাদের সঙ্গে জনগণ নেই।
প্রশ্ন : যদি বিএনপির সঙ্গে ঐক্য হয়?
মোস্তাফা জব্বার : তাহলে বিএনপিই মূল দলে থাকবে। তারা খুচরা হিসেবে থাকবে।
প্রশ্ন : ঐক্যকে স্বাগত জানাবেন কিনা?
মোস্তাফা জব্বার : অবশ্যই। বিএনপি গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে এসে জোট করবে, ঐক্য করবে- এটি বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য ইতিবাচক বলে মনে করি। সংবিধানের চার নীতি মেনে বিএনপি রাজনীতি করলে অবশ্যই সাধুবাদ জানাবো। কিন্তু বিএনপি তো জামায়াতকে ছাড়বে না। আর জামায়াত তো বাংলাদেশের সংবিধানকেই স্বীকার করে না।
প্রশ্ন : অন্য ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আওয়ামী লীগের জোট রয়েছে, যাদের নীতি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক…
মোস্তাফা জব্বার : তারা নির্বাচনে এসেছে বলে আমার জানা নেই। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে সংবিধান মানতেই হবে। আমি মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছি সংবিধান মেনেই।
জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে। পাকিস্তান এখন বুঝেছে যে, ইসলামি রিপাবলিক রাষ্ট্র করলেই সমস্যার সমাধান হয় না। তারা এখন বাংলাদেশের উন্নয়নকে অনুসরণ করতে চায়। অনেক ক্ষেত্রে আমরা ভারতকেও পেছনে ফেলেছি। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে গেছে, তা বুঝতে হবে।
যখন কেউ বলেন, খালেদা জিয়া ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন, তখন আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছা করে। যে মহিলা (খালেদা জিয়া) ১৯৯২ সালে সাবমেরিন ক্যাবল ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ২০০৩ সালে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রতিজ্ঞা করে এসেছিলেন জেনেভায় গিয়ে। কিন্তু তিনি একটি শব্দও ডিজিটালাইজেশন করতে পারেননি।
আমি যদি রাজনীতির বাইরেও বলি, তাহলে বলতে হবে; শেখ হাসিনার হাতেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ।
আমরা ভাগ্যবান যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র সামনের ২-১ বছরের চিন্তা মাথায় আনেন না। এই প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সালে ২০২১ এর কথা বলেছিলেন। ২০১৪ সালে এসে ২০৪১ সালের জন্য জ্ঞানভিত্তিক সমাজ তৈরির কথা বলেছিলেন। কয়েকদিন আগে বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ ঘোষণা করেছেন।
এবারের নির্বাচনী ইশতেহার ২১০০ সালকে মাথায় রেখেই তৈরি হবে, সম্পূর্ণ শেখ হাসিনার গাইডলাইনে।
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- মণিপুরে সংঘাতের আবহে মিয়ানমার সীমান্ত কাঁটাতারে ঘিরে ফেলছে ভারত
- ইউক্রেনের ‘বিজয় পরিকল্পনা’ প্রস্তুত, বলছেন জেলেনস্কি
- সিন্ধু নদ চুক্তি : পাকিস্তানকে নোটিশ দিলো ভারত
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি দখলদারত্ব বন্ধে ভোট দিলো বাংলাদেশ
- আরও তিনদিন ভ্যাপসা গরম থাকতে পারে
- চলতি অর্থবছরেই ২ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক: মার্টিন রেইজার
- সব সংকট কাটিয়ে ফের চালু কর্ণফুলী পেপার মিল
- হজরত আদম (আ.) এর দোয়া
- প্রতিরোধের চেষ্টায় জয়সওয়াল-পান্ট জুটি
- শাহ আমানতে আড়াই কোটি বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক
- নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে নাঃ হিন্দুস্তান টাইমস
- ‘শুধু বলতে চাই, যা ক্ষতি হওয়ার হয়েছে’
- লেবাননে হামলার বিষয় আগেই যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছিল ইসরায়েল
- সংবিধান সংস্কার কমিশনের নতুন প্রধান আলী রীয়াজ
- সংখ্যালঘুরা আমাদের আমানত: মির্জা ফখরুল
- এইচএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে অক্টোবরের মাঝামাঝি
- পিআইবির ডিজি হলেন ফারুক ওয়াসিফ
- এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
- প্রাথমিকভাবে শহিদ পরিবার পাবে ৫ লাখ টাকা, আহত ব্যক্তি ১ লাখ
- সেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা কালজানি নদী পাড়ের বাসিন্দাদের
- কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা
- কুড়িগ্রামে দিনব্যাপী স্পেশাল হেলথ ক্যাম্পেইনে
- নতুন দুই উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ পেল জাবি
- তরুণরা আমার বই পড়ে অভ্যুত্থানের দিকনির্দেশনা পেয়েছে : ফরহাদ মজহার
- সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সুফল ভোগ করবে জনগণ
- সুইস ব্যাংকে জমা অবৈধ সম্পদ ফেরাতে সহযোগিতার আহ্বান
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাপানি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাপ্রধানকে অনুরোধ
- কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে পেয়ারা
- ফিরে আসছে লঘুচাপ, যেদিন থেকে ফের অঝোরে ঝরবে বৃষ্টি
- এখনো মার্কিন নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের লাল তালিকায় বাংলাদেশ
- এআই প্রযুক্তি উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের ফান্ডিং পেলেন বাংলাদেশি সৃজন
- বিএনপিতে বহিষ্কার আতঙ্ক!
- ছাত্রীর সঙ্গে অধ্যক্ষের ‘আপত্তিকর ভিডিও’ ভাইরাল, পদত্যাগ দাবি
- ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাক্টরের নিচে মুহূর্তে প্রাণ গেল কিশোর রায়হানের
- ভাসমান পদ্ধতিতে লাউ চাষ করে লাখপতি রুবেল
- হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক মেয়র বন্যা
- নিবন্ধন পেল এবি পার্টি
- সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত গ্রেফতার
- জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আদেশ বাতিল
- লাফিয়ে বাড়ছে সোনার দাম, ভরি ছাড়াল সোয়া লাখ
- দেড় মাস পর বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায় কারি পাতা
- হাতিরঝিল থেকে সাংবাদিক সারাহের মরদেহ উদ্ধার
- বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে কাদের গনি চৌধুরীকে অব্যাহতি
- ঠাকুরগাঁওয়ে সাবেক এসপি-ওসির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা
- বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
- এইচএসসির বাকি পরীক্ষা হবে না
- ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক এমপি সুজন ঢাকায় গ্রেপ্তার
- ঘুমন্ত অবস্থায় সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ২ জনের মৃত্যু