কর্মক্ষম তরুণ নেবে জাপান, উন্মুক্ত হলো বিশাল শ্রমবাজার
ডেস্ক রিপোর্ট :
দৈনিক ঠাকুরগাঁও
প্রকাশিত: ২৬ নভেম্বর ২০১৮
নবজাতককে কোলে নিয়ে কপালে চুমু খেয়ে তার শতবর্ষ আয়ুর প্রার্থনা করি আমরা কমবেশি সবাই। তবে এটাও মানি, ১০০ বছর কজনইবা বাঁচে। জাপানের ক্ষেত্রে অবশ্য শত বছর বেঁচে থাকাটা তেমন আশ্চর্যজনক কিছু নয়। বর্তমানে দেশটির গড় আয়ু ৮৪ বছর হলেও ১০০ বা তার অধিক বয়সী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার। আর এই বয়স্ক জনগোষ্ঠীই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের জন্য। দেশের কলকারখানার চাকা সচল রাখতে বিদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাপান। আর এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশগুলো। শ্রমবাজারে নতুন দুয়ার খুলতে পারে।
‘জন্মহার কমার পাশাপাশি বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে—এ সতর্কবার্তা জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের। সম্প্রতি ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এই সমস্যা এখনই মোকাবিলা করার জন্য সরকারের প্রয়োজনীয় নীতিগুলোকে বেশ জোরে ঠেলা দিতে হবে। তিনি মনে করেন, শ্রমসংখ্যা ও বয়স্ক ব্যক্তিদের পেছনে ব্যয় কমাতে বেশ কিছু সংস্কার করার এখনই সময়।
বরাবরই বিদেশি নেওয়ার ব্যাপারে জাপান কিছুটা রক্ষণশীল। ফলে, মেধাবী ও দক্ষ শ্রমিকেরাও দেশটিতে কাজের সুযোগ পান কম। তবে শ্রমিকের ঘাটতি পূরণ করতে চাইলে আর দুয়ার বন্ধ করে রাখা চলে না—এটা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন আবে। সম্প্রতি কর্মক্ষম মানুষের ঘাটতি পূরণ করতে বিদেশি শ্রমিক নেওয়ার কথা জানিয়েছে জাপান। বার্তা সংস্থা রয়টার্স, দ্য ইকোনমিস্ট ও টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির মন্ত্রিসভা এ–সংক্রান্ত একটি খসড়া আইন অনুমোদন করেছে। তবে ঠিক কতজন নেওয়া হবে, সে বিষয়ে সরকারি কোনো তথ্য না এলেও দেশটির গণমাধ্যম থেকে জানা গেছে, এ সংখ্যা ৩ লাখ ৪০ হাজারের মতো। ২০১৯ সাল থেকে শুরু করে আগামী পাঁচ বছরে এই কর্ম ভিসা প্রদান করা হবে। এই সিদ্ধান্ত জাপানের জন্য খুবই ব্যতিক্রমী এক সিদ্ধান্ত।
আসলে বলা যায়, ‘উপায় নেই গোলাম হোসেন’ টাইপ অবস্থায় পড়েছেন শিনজো আবে। জাপানে প্রতিবছর জন্ম–মৃত্যুর ব্যবধান ৪ লাখ। জীবন প্রত্যাশা ৮৪ বছর পর্যন্ত, যা পৃথিবীর যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। ৬৫ বা তার চেয়ে বেশি বয়সের জনসংখ্যা ২৮ দশমিক ১ শতাংশ। জাতিসংঘের হিসাবে জাপানের এই সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ, যা ইতালিতে ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ, পর্তুগালে ২১ দশমিক ৯ শতাংশ এবং জার্মানিতে ২১ দশমিক ৭ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ ও ভারতের ৬ শতাংশ। জাপানের শতবর্ষী বা তার বেশি মানুষের সংখ্যা বর্তমানে ৬৯ হাজার ৭৮৫ জন। দুই দশক আগের চেয়ে যা ৭ গুণ বেশি।
টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী বছর বিভিন্ন খাতে জাপানের ৬ লাখ কর্মীর সংকট হবে। আর পাঁচ বছরে তা বেড়ে দাঁড়াবে ১ কোটি ৩০ লাখ। প্রতিটি চাকরির বিপরীতে আবেদন হচ্ছে ১ দশমিক ৬ জন। গত বছর মোট কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর পরিমাণ ছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ। ২০৩০ সাল নাগাদ তা কমে ৫ কোটি ৮০ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে বয়স্ক মানুষ দেখাশোনা করার মতো পর্যাপ্তসংখ্যক তরুণ নেই দেশটিতে।
কল্যাণমূলক রাষ্ট্রটি বয়স্ক মানুষের অবসর ভাতা টানতে টানতে এখন বিপাকে পড়েছে। সরকারি ঋণের পরিমাণ মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২৫০ শতাংশ। এখন যেভাবেই হোক, তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির এই দেশের কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তিনটি উপায় আছে আবে সরকারের হাতে—১. বর্তমান কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর কাজের বয়স বাড়ানো, ২. নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো ও ৩. বিদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া।
আবে চান মানুষ অবসর না নিয়ে সারা জীবনই কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকুক। তাঁর সরকার সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য অবসরকালীন সময় ৬০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬৫ করেছে। এ ছাড়া বেসরকারি কোম্পানিগুলোকেও এই নীতি গ্রহণে উৎসাহিত করছে। সরকারের চাহিদামতো অনেক কোম্পানিই অবসর নেওয়ার বয়স বাড়িয়েছে এবং অবসরে যাওয়া কর্মীদের নতুন করে খণ্ডকালীন চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ৬৫ বছরের ওপরে কর্মক্ষম মানুষের হার ২৩ শতাংশ। যা অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বেশি। দেরি করে অবসরের সময় শুরু হলেও অবসর ভাতার পরিমাণ বাড়াচ্ছে সরকার। অবশ্য দীর্ঘ মেয়াদে অন্য পরিকল্পনা আছে আবে সরকারের। রোবট ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে শ্রমিকঘাটতি পূরণ করতে চান তিনি।
স্বল্প মেয়াদে সমস্যা মেটাতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছেন আবে। তাঁর ছয় বছরের শাসন আমলে নতুন প্রায় ২০ লাখ নারী কর্মক্ষেত্রে যোগ দিয়েছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও জাপানে কর্মক্ষম নারীর অংশগ্রহণ বেশি। নারীদের সন্তান রাখার সুবিধার জন্য নার্সারির সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এমনকি আগামী বছর থেকে নার্সারিতে কোনো ধরনের ফি না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বড় বড় কোম্পানি নারীবান্ধব করতে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বর্তমানে মা হওয়ার পর ৫০ শতাংশ নারীই কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসেন। ২০১০ সালে যা ছিল ৩৮ শতাংশ।
তবে এত কিছু করেও কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর চাহিদা পূরণ হচ্ছে না আবে সরকারে। কারণ, বয়স্ক ভাতা বাড়িয়ে দেওয়ায়, সামাজিক কল্যাণমূলক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে সরকারের। ফলে, আয়–ব্যয়ের হিসাবে লোকসানেই আছেন আবে। সরকারের হিসাবে ২০৪০ নাগাদ সামাজিক কল্যাণমূলক ব্যয় বর্তমানের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ হবে। এ অবস্থায় বিদেশ থেকে কর্মক্ষম লোক নেওয়ায় অধিক যুক্তিযুক্ত।
বিদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার ক্ষেত্রে আবে সরকারের নিজের সমর্থকদেরই তেমন সমর্থন নেই। অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ার ভয়ে বিদেশি শ্রমিক নেওয়ার ক্ষেত্রে সব সময় নিরুৎসাহিত বোধ করেন তাঁরা। বর্তমানে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের হার মাত্র ২ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে যা ১৭ শতাংশ। এ ছাড়া যাঁরা আছেন বেশির ভাগই হয় ছাত্র না হয় প্রশিক্ষণার্থী। তাই নির্মাণ, হোটেল, নার্সিং, কৃষিসহ ১৪টি খাতে বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে দেশটি।
ভিসাপ্রত্যাশীরা প্রাথমিকভাবে পাঁচ বছরের ভিসা পাবেন। পরিবার নিয়ে যেতে পারবেন না এবং অবশ্যই জাপানি ভাষা জানতে হবে তাঁদের।
জাপানের এই বিদেশি কর্মী নেওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ কীভাবে কাজে লাগাতে পারবে, তা জানতে চাইলে রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্স ইউনিট (রামরুর) প্রোগ্রাম পরিচালক মেরিনা সুলতানা বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য জনশক্তি রপ্তানির ক্ষেত্রে খুব বড় একটি সুযোগ। জাপান খুবই ভালো একটি বাজার। আমাদের অনেক শিক্ষিত ছেলেমেয়ে দেশে চাকরি পাচ্ছে না। এটা তাদের জন্য একটা সুযোগ। কোনো দেশেই অদক্ষ কর্মী নেয় না। তাই এই শ্রমশক্তি রপ্তানির মাধ্যমে দক্ষ কর্মী বাহিনী তৈরি হবে। এটা খুবই সম্ভবনাপূর্ণ। যদি বাংলাদেশিরা সেখানে ভালো করে চাহিদা আরও বাড়বে।’
ভাষা শিক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে মেরিনা সুলতানা বলেন, ‘জাপানে শ্রমশক্তি রপ্তানির বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে সরকার ভাবতে শুরু করেছে। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ২৪টি ট্রেইনিং সেন্টারে জাপানি ভাষা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অবশ্যই আমাদের জন্য এটি সম্ভাবনার খবর।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক জাহান বলেন, এই বিষয়কে খুবই গুরুত্বসহকারে নেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে সরকারিভাবে জাপানের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলা হবে। তিনি বলেন, জাপানে যেনতেনভাবে লোক পাঠানো হবে না। সেখানে মেধাবী ও নৈতিকতাবোধসম্পন্ন লোকদের পাঠানো হবে।
সরকারের এই সচিব বলেন, জাপান একটি রক্ষণশীল জাতি। তারা সাধারণত বাইরের দেশ থেকে শ্রমিক নিতে চায় না। ওরা লোক নেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক থাকে। ওদের পরিবেশের ওপর যেন কোনো প্রভাব না পড়ে, সেটা দেখে। তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে জাপানি ভাষা শেখাচ্ছি। জাপান থেকে প্রশিক্ষকেরা এসে এটা করছেন। এখন জাপান কিছু দক্ষ, মেধাবী ইন্টার্ন নিচ্ছে। আমরা মানের দিকে নজর দিচ্ছি, যেন জাপানে বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়।’
রওনক জাহান বলেন, ‘জাপানে লোক পাঠানোর ব্যাপারে যদি কোনো এজেন্ট নিয়োগ করার কথা ভাবা হয়, তবে আমরা নীতিমালা তৈরির ক্ষেত্রে সতর্ক থাকব। সেখানে লোক পাঠানোর ব্যাপারে কোনো লাভের হিসাব করা হবে না।’
– দৈনিক ঠাকুরগাঁও নিউজ ডেস্ক –- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- মণিপুরে সংঘাতের আবহে মিয়ানমার সীমান্ত কাঁটাতারে ঘিরে ফেলছে ভারত
- ইউক্রেনের ‘বিজয় পরিকল্পনা’ প্রস্তুত, বলছেন জেলেনস্কি
- সিন্ধু নদ চুক্তি : পাকিস্তানকে নোটিশ দিলো ভারত
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি দখলদারত্ব বন্ধে ভোট দিলো বাংলাদেশ
- আরও তিনদিন ভ্যাপসা গরম থাকতে পারে
- চলতি অর্থবছরেই ২ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক: মার্টিন রেইজার
- সব সংকট কাটিয়ে ফের চালু কর্ণফুলী পেপার মিল
- হজরত আদম (আ.) এর দোয়া
- প্রতিরোধের চেষ্টায় জয়সওয়াল-পান্ট জুটি
- শাহ আমানতে আড়াই কোটি বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক
- নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে নাঃ হিন্দুস্তান টাইমস
- ‘শুধু বলতে চাই, যা ক্ষতি হওয়ার হয়েছে’
- লেবাননে হামলার বিষয় আগেই যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছিল ইসরায়েল
- সংবিধান সংস্কার কমিশনের নতুন প্রধান আলী রীয়াজ
- সংখ্যালঘুরা আমাদের আমানত: মির্জা ফখরুল
- এইচএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে অক্টোবরের মাঝামাঝি
- পিআইবির ডিজি হলেন ফারুক ওয়াসিফ
- এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
- প্রাথমিকভাবে শহিদ পরিবার পাবে ৫ লাখ টাকা, আহত ব্যক্তি ১ লাখ
- সেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা কালজানি নদী পাড়ের বাসিন্দাদের
- কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা
- কুড়িগ্রামে দিনব্যাপী স্পেশাল হেলথ ক্যাম্পেইনে
- নতুন দুই উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ পেল জাবি
- তরুণরা আমার বই পড়ে অভ্যুত্থানের দিকনির্দেশনা পেয়েছে : ফরহাদ মজহার
- সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সুফল ভোগ করবে জনগণ
- সুইস ব্যাংকে জমা অবৈধ সম্পদ ফেরাতে সহযোগিতার আহ্বান
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাপানি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাপ্রধানকে অনুরোধ
- কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে পেয়ারা
- এখনো মার্কিন নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের লাল তালিকায় বাংলাদেশ
- এআই প্রযুক্তি উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের ফান্ডিং পেলেন বাংলাদেশি সৃজন
- বিএনপিতে বহিষ্কার আতঙ্ক!
- ছাত্রীর সঙ্গে অধ্যক্ষের ‘আপত্তিকর ভিডিও’ ভাইরাল, পদত্যাগ দাবি
- ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাক্টরের নিচে মুহূর্তে প্রাণ গেল কিশোর রায়হানের
- ভাসমান পদ্ধতিতে লাউ চাষ করে লাখপতি রুবেল
- নিবন্ধন পেল এবি পার্টি
- হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক মেয়র বন্যা
- সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত গ্রেফতার
- জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আদেশ বাতিল
- লাফিয়ে বাড়ছে সোনার দাম, ভরি ছাড়াল সোয়া লাখ
- দেড় মাস পর বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায় কারি পাতা
- হাতিরঝিল থেকে সাংবাদিক সারাহের মরদেহ উদ্ধার
- বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে কাদের গনি চৌধুরীকে অব্যাহতি
- ঠাকুরগাঁওয়ে সাবেক এসপি-ওসির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা
- বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
- ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক এমপি সুজন ঢাকায় গ্রেপ্তার
- এইচএসসির বাকি পরীক্ষা হবে না
- ঘুমন্ত অবস্থায় সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ২ জনের মৃত্যু